BD Skills
  • ডিজিটাল স্কিল
    • এসইও (SEO)
    • ওয়েব ডেভেলপমেন্ট
    • প্রোগ্রামিং
    • মাইক্রোসফট অফিস
      • মাইক্রোসফট এক্সেল
      • মাইক্রোসফট ওয়ার্ড
      • মাইক্রোসফট পাওয়ারপয়েন্ট
  • ফ্রি পেইড কোর্স
  • ফ্রি PDF বই
  • চাকরির বিজ্ঞপ্তি
    • প্রাইভেট চাকরি
    • সরকারী চাকরী
  • অনলাইন ইনকাম
  • আরও ক্যাটেগরি
    • ইউটিউব গাইড
    • টিপস & হ্যাকস
    • প্রযুক্তি কথা
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • ব্যবসা
    • ব্লগিং
    • লাইফস্টাইল
    • সোশ্যাল মিডিয়া
No Result
View All Result
  • ডিজিটাল স্কিল
    • এসইও (SEO)
    • ওয়েব ডেভেলপমেন্ট
    • প্রোগ্রামিং
    • মাইক্রোসফট অফিস
      • মাইক্রোসফট এক্সেল
      • মাইক্রোসফট ওয়ার্ড
      • মাইক্রোসফট পাওয়ারপয়েন্ট
  • ফ্রি পেইড কোর্স
  • ফ্রি PDF বই
  • চাকরির বিজ্ঞপ্তি
    • প্রাইভেট চাকরি
    • সরকারী চাকরী
  • অনলাইন ইনকাম
  • আরও ক্যাটেগরি
    • ইউটিউব গাইড
    • টিপস & হ্যাকস
    • প্রযুক্তি কথা
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • ব্যবসা
    • ব্লগিং
    • লাইফস্টাইল
    • সোশ্যাল মিডিয়া
No Result
View All Result
BD Skills
No Result
View All Result

ব্যান্ডউইথ কি? আপনার ব্লগের জন্য কত ব্যান্ডউইথ প্রয়োজন?

January 19, 2022
in ব্লগিং
0
653
SHARES
5.5k
VIEWS
Share on FacebookShare on Twitter

ব্যান্ডউইথ কি এটা জানা যেমন জরুরি। ঠিক তেমনি একটি ব্লগ সাইটের জন্য কতটুকু ব্যান্ডউইথ প্রয়োজন সেটা জানাও জরুরি।
আপনি যদি একজন ব্লগার হয়ে থাকেন এবং ব্যান্ডউইথ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে আগ্রহী হোন তাহলে আজকের আর্টিকেলটি আপনার জন্য।
আজকের আর্টিকেলের বিষয়বস্তু –

  • ব্যান্ডউইথ কি?
  • ডাটা লিমিট এবং ব্যান্ডউইথ এর পার্থক্য কি?
  • ব্লগিং এর ক্ষেত্রে ব্যান্ডউইথ কি?
  • আপনার ব্লগের জন্য কত ব্যান্ডউইথ প্রয়োজন?
  • আনলিমিটেড ব্যান্ডউইথ আসলে কি?

ব্যান্ডউইথ কি?

ব্যান্ডউইথ হলো কোন নেটওয়ার্ক বা ব্রডব্যান্ড কানেকশনের মধ্য দিয়ে প্রতি সেকেন্ডে বা একক সময়ে কি পরিমান ডেটা ট্রান্সফার হচ্ছে। আরো সহজ ভাষায় বলতে গেলে কোন নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে কতটুকু বা কি পরিমান ডেটা ইউনিট ট্রান্সফার হবে সেই পরিমাপকে ব্যান্ডউইথ বলা হয়।
অরো পড়ুন –
ব্যান্ডউইথকে একটি রাস্তার সাথে তুলনা করা যেতে পারে। মনে করুন, একটি রাস্তা হচ্ছে কোন একটি নেটওয়ার্ক। এখন রাস্তাটি যত চওড়া হবে সেখানে একই সময়ে অনেক বেশি পরিমান গাড়ি যাওয়া আসা করতে পারবে। আবার রাস্তাটি যদি সরু বা কম চওড়া হয় তাহলে স্বাভাবিক ভাবে খুব কম পরিমান গাড়ি একই সময়ে চলাচল করতে পারবে।
আরো একটি উদাহরন দিয়ে বোঝানো যেতে পারে। মনে করুন, পানির পাইপকে যদি ব্যান্ডউইথ এর সাথে তুলনা করা হয়। তাহলে, একটি সরু পাইপের পানির কল দিয়ে প্রতি একক সময়ে যে পরিমান পানি পরিবাহিত হবে, একটি মোটা পাইপের পানির কল দিয়ে সেই একক সময়ে তার থেকে বেশি পানি পরিবাহিত হবে।
সুতরাং আপনার ব্যান্ডউইথ যত বেশি হবে উক্ত নেটওয়ার্কে ডেটা আদান প্রদানের হার তত বেশি হবে।

ডাটা লিমিট এবং ব্যান্ডউইথ এর পার্থক্য কি?

আমাদের মধ্যে যারা এখনো মোবাইল ডাটা ব্যবহার করি তার এই পার্থক্যটি খুব ভালো ভাবেই বুঝতে পারবেন।
আমরা যখন মোবাইলে সিমের মাধ্যমে কোন ইন্টারনেট প্যাকেজ ক্রয় করি তখন সেখানে কোম্পানি গুলো বিভিন্ন ধরনের অফার প্রদর্শন করে থাকে। যেমন, ৫০ টাকায় ১ জিবি ইন্টারনেট বা ১০০ টাকায় ২ জিবি ইন্টারনেট।
এখানে এই ১ জিবি বা ২ জিবি হলো ডাটা লিমিট। অর্থাৎ ১ জিবি বা ২ জিবি ডাটা শেষ হয়ে গেলে আপনি আর ইন্টারনেট ব্যবহার করতে পারবেন না। কিন্তু কোন মোবাইল কোম্পানি তাদের প্যাকেজে ব্যান্ডউইথ এর পরিমান উল্লেখ করে না। আর এই ব্যান্ডউইথ হলো মূলত সেই ইন্টারনেট প্যাকেজের স্পীড।
যেখানে আপনি সেকেন্ডে কি পরিমান ডাটা ব্যবহার করতে পারবেন, যাকে আমরা সাধারন ভাবে ডাউনলোড স্পীড বা ব্রাউজিং স্পীড নামে চিনে থাকি।
কিন্তু অন্য দিকে যদি ব্রডব্যান্ড বা ওয়াইফাই নেটওয়ার্কে কথা বলা হয়। আমরা জানি সেখানে কোন ডাটা লিমিট থাকে না। ব্রডব্যান্ডে আমরা অনলিমিটেড ডেটা ব্যবহার করতে পারি। এখানে মূলত হিসাব করা হয় ব্যান্ডউইথ এর।
অর্থাৎ, ব্রডব্যান্ড সংযোগ নেবার পূর্বে সার্ভিস প্রোভাইডাররা আমাদের জিজ্ঞাস করে থাকে কত এমবিপিএস এর লাইন নিবেন। যেখানে, ১ এমবিপিএস এর মানে হলে ১ মেগাবিট পার সেকেন্ড। ঠিক একই ভাবে ১০ এমবিপিএস এর মানে হলো ১০ মেগাবিট পার সেকেন্ড। এই এমবিপিএসই হলো মূলত ব্যান্ডউইথ।
আমরা অনেকে মেগাবিট পার সেকেন্ডকে মেগাবাইট পার সেকেন্ড মনে করি। যা দুইটি আলাদা বিষয়।

1 mbps = Mega bit per second.
1 MBps = Mega Byte per second.
মেগাবিট হলো মেগাবাইটের ৮ ভাগের এক ভাগ।

আশা করি ডাটা লিমিট এবং ব্যান্ডউইথ এর পার্থক্যটা বোঝাতে পেরেছি।
তাহলে চলুন এবার আলোচনা করা যাক ব্লগিং এর ভাষায় হোস্টিং এর ব্যান্ডউইথ কাকে বলে?

ব্লগিং এর ক্ষেত্রে ব্যান্ডউইথ কি?

ব্লগিং এর ক্ষেত্রে ব্যান্ডউইথ এর ধারনাটা একটু অন্য রকম। এখানে আমরা হোস্টিং ক্রয় এর ক্ষেত্রে এই ব্যান্ডউইথ শব্দটির সাথে পরিচিত হয়ে থাকি।

হোস্টিং এ দুটি বিষয় সবচেয়ে বেশি প্রাধন্য পায় তা হলো –

  • স্টোরেজ
  • ব্যান্ডউইথ

স্টোরেজ হলো আপনার ওয়েবসাইটের ডেটা বা ডকুমেন্ট রাখার জায়গা যেটা মূলত আপনি নিজে ব্যবহার করবেন। আর অন্য দিকে ব্যান্ডউইথ হলো আপনার ভিজিটরদের জন্য বরাদ্ধকৃত জায়গা বা স্পেস।
ব্যান্ডউইথ কি এই প্রশ্নটি আসলে সংগার সাহায্যে বোঝানো সম্ভব নয়। তাহলে চলুন উদাহরনের মাধ্যমে আলোচনা করা যাক।
একটি ওয়েবসাইট বা ব্লগে অনেক গুলো পেজ এবং পোষ্ট বা আর্টিকেল থাকতে পারে। আর প্রত্যেকটি পেজ বা পোষ্ট নির্দিষ্ট সাইজের হয়ে থাকে। এখন মনে করুন আপনার সাইটের এক একটি পেজ এর সাইজ এভারেজ ১০০ কিলোবাইটের।
তাহলে আপনার সাইটে যখন কোন ভিজিটর এসে একটি পেজ ওপেন করবে তখন আপনার হোস্টিং এর ব্যান্ডউইথ থেকে ১০০ কিলোবাইট কমে যাবে। হোস্টিং এর ব্যান্ডউইথ মূলত মাসিক ভিত্তিতে হিসাব করা হয়। সুতরাং আরো সহজ ভাবে বোঝাতে গেলে।

আপনার হোস্টিং এর ব্যান্ডউইথ যদি মাসে ১ জিবি হয় তাহলে তাহলে তা কিলোবাইট হিসাবে = ১ জিবি = ১০২৪ মোগাবাইট বা ১,০৪৮,৫৭৬ কিলোবাইট।
অর্থাৎ কোন ভিজিটর আপনার সাইটের একটি পেজ ওপেন করলে আর পেজের সাইজ যদি ১০০ কিলোবাইট হয় তাহলে আপনার ব্যান্ডউইথ থেকে ১০০ কিলোবাইট কমে গেলো অর্থাৎ তখন আপনার হোস্টিং এর ব্যান্ডউইথ বাকি থাকবে ১,০৪৮,৫৭৬ – ১০০ কিলোবাইট = ১,০৪৮,৪৭৬ কিলোবাইট।
ঠিক একই ভাবে আপনার সাইটের ভিজিটর যত বেশি বৃদ্ধি পাবে সেই সাথে আপনার সাইটের পেজ ভিউ ও বৃদ্ধি পাবে। এবং সেই হারে আপনার হোস্টিং এর ব্যান্ডউইথ কমতে থাকবে।
এভাবে ১ মাসের মধ্যে যদি আপনার হোস্টিং এর ব্যান্ডউইথ সম্পূর্ন শেষ হয়ে যায় তবে আপনার সাইটটি ডাউন হয়ে যাবে। অর্থাৎ আপনার সাইটটি আর লাইভ থাকবে না। এবং আপনাকে মাস শেষ হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। আবার মাস শেষ হয়ে যখন নতুন মাস শুরু হবে তখন আপনার সাইটটি আবার অটোমেটিক ভাবে লাইভে আসবে এবং আপনার হোস্টিং এর ব্যান্ডউইথ ও নতুন করে শুরু হবে।
এক্ষেত্রে আপনার হোস্টিং এর ব্যান্ডউইথ যদি শেষ হয়ে যায়ে তবে আপনি হোস্টিং কোম্পানির সাথে যোগাযোগ করে আপনার ব্যান্ডউইথ বাড়িয়ে নিতে পারেন।

আপনার ব্লগের জন্য কত ব্যান্ডউইথ প্রয়োজন?

ব্যান্ডউইথ কি? শুধু এইটুকু জানলেই সবকিছু শেষ নয়। কেননা আপনার ব্লগ বা ওয়েবসাইটের জন্য কত ব্যান্ডউইথ প্রয়োজন তা আপনাকেই নির্ধারন করতে হবে।
আপনার ব্লগের জন্য কত ব্যান্ডউইথ এর প্রয়োজন তা জানার পূর্বে আপনাকে একটি ওয়েব পেজের সাইজ কিভাবে বের করতে হয় সেটা জানতে হবে। কেননা আপনার ওয়েবপেজের সাইজ কত এবং সাইটের ভিজিটর কেমন তার উপর নির্ভর করবে আপনার ব্লগ বা ওয়েবসাইটের জন্য কত ব্যান্ডউইথ প্রয়োজন হবে।
যে কোন ওয়েবপেজের সাইজ বের করার জন্য এখানে ক্লিক করুন বা গুগলে সার্চ করুন ”small seo tools web page size”।
প্রদর্শিত পেজের বক্সে আপনার ব্লগ সাইটের একটি পেজের লিংক দিয়ে Check Page Size বাটনে ক্লিক করুন।

উপরের ছবিটি লক্ষ্য করুন। এখানে Small Seo Tools ওয়েব পেজ সাইজ চেকার দিয়ে আমার একটি পেজের সাইজ বের করা হয়েছে।
তাহলে চলুন এখন আলোচনা করা যাক কিভাবে আপনার সাইটের জন্য ব্যান্ডউইথ ক্যালকুলেশন করবেন।
সাইটের ব্যান্ডউইথ ক্যালকুলেশন করার জন্য আমাদের তিনটি জিনিস দরকার –

  • আপনার ব্লগ বা ওয়েবসাইট পেজের এভারেজ সাইজ কত?
  • সাইটে প্রতিদিন কি পরিমান ভিজিটর আসে?
  • সাইটে প্রতিদিনের পেজ ভিউ কেমন?

ধরা যাক, আপনার সাইটের পেজ গুলোর এভারেজ সাইজ ১০০ কিলোবাইট। এবং আপনার সাইটে প্রতিদিন ১০০০ ভিজিটর আসে। সেই অনুযায়ী ধরে নেওয়া যেতে পারে প্রতিদিন ১০০০ ভিজিটর যদি কমপক্ষে দুইটা করে আর্টিকেল পড়ে বা ২ টা করে পেজ ভিউ করে তাহলে প্রতিদিন ১০০০*২ = ২০০০ পেজ ভিউ।

তাহলে প্রতিদিন ব্যান্ডউইথ প্রয়োজন হবে –
২০০০ পেজ ভিউ * ১০০ কিলোবাইট = ২০০,০০০ কিলোবাইট।

সুতরাং প্রতিদিন আপনার সাইটে যদি ১০০০ ভিজিটর হয় এবং সেই ১০০০ ভিজিটর যদি কমপক্ষে ২ টি করে আর্টিকেল পড়ে তাহলে আপনার প্রতিদিন ব্যান্ডউইথ প্রয়োজন ২০০,০০০ কিলোবাইট। যা মেগাবাইটের হিসাবে প্রায় ১৯৫ মেগাবাইট।
সেক্ষেত্রে প্রতি মাসে আপনার ব্যান্ডউইথ প্রয়োজন হবে ১৯৫ মেগাবাইট * ৩০ = ৫৮৫০ মেগাবাইট। যা গিগাবাইট হিসাবে ৫.৭১ প্রায় ৬ জিবি।
সুতরাং আপনার সাইটে যদি প্রতিমাসে ৩০,০০০ ভিজিটর আসে আর সকল ভিজিটর যদি কমপক্ষে ২টা করে পেজ ওপেন করে এবং আপনার ব্লগের এভারেজ পেজ সাইজ যদি ১০০ কিলোবাইট হয় তাহলে আপনার প্রতি মাসে প্রায় ৬জিবি ব্যান্ডউইথ প্রয়োজন।
এবার একটু বেশি হিসাব করে দেখা যাক। মনে করুন আপনার সাইটে প্রতিদিন কমপক্ষে ১০,০০০ ভিজিটর আসে এবং সকল ভিজিটর কমপক্ষে ২টি করে পেজ ওপেন করে আর আপনার সাইটের এভারেজ পেজ সাইজ ১০০ কিলোবাইট। তাহলে আপনার ব্যান্ডউইথ প্রয়োজন হবে।

প্রতিদিন ১০,০০০ ভিজিটর * ২ টি পেজ ভিউ = ২০,০০০ পেজ ভিউ।
২০,০০০ পেজ ভিউ * ১০০ কিলোবাইট = ২,০০০,০০০ কিলোবাইট।

 

অর্থাৎ প্রতিদিন আপনার ২,০০০,০০০ কিলোবাইট ব্যান্ডউইথ প্রয়োজন হবে যা মেগাবাইট এবং গিগাবাইট হিসাবে যথাক্রমে ১৯৫৩ মেগাবাইট এবং ১.৯০ গিগাবাইট বা প্রায় ২ গিগাবাইট।
সুতরাং সেই হিসাবে ৩০ দিনে ৩ লক্ষ ভিজিটরের কমপক্ষে ২টি করে পেজ ভিউ এর জন্য আপানার ব্যান্ডউইথ প্রয়োজন হবে ২ গিগাবাইট * ৩০ = ৬০ গিগাবাইট।
বিশেষ দ্রষ্টাব্যঃ এখানে ১ মেগাবাইটকে বাইনারি হিসাবে ১০২৪ কিলোবাইট দ্বারা হিসাব করা হয়েছে। তবে আপনি চাইলে ডেসিমল হিসাবে ১ মেগাবাইট = ১০০০ কিলোবাইটে ও হিসাব করতে পারেন। কেননা, যেই হিসাবে করেন না কেন ফলাফল খুব একটা কমবেশি হবে না।

আনলিমিটেড ব্যান্ডউইথ আসলে কি?

অনেক হোস্টিং কোম্পানি আনলিমিটেড হোস্টিং প্রভাইড করে থাকে। তার মানে এখানে আপনাকে ব্যান্ডউইথ নিয়ে কোন প্রকার চিন্তা করতে হবে না। অর্থাৎ আপনার সাইটে যতই ভিজিটর আসুক না কেন আপনার ব্যান্ডউইথ নিয়ে কোন চিন্তা করতে হবে না।
তবে মনে রাখবেন ব্যান্ডউইথ ছাড়াও আরো একটি গুরুত্বপূর্ন বিষয় রয়েছে সেটা হলো সার্ভার লোড ক্যাপাসিটি। অর্থাৎ আপনার হোস্টিং সার্ভারটি রিয়েলটাইমে বা একই সময়ে এক সাথে কত পরিমান ট্রাফিক হ্যান্ডেল করতে পারবে।
এটা আসলে কোন হোস্টিং কোম্পানি প্রকাশ করে না। আর এটা জানার ও তেমন কোন উপায় নেই। দেখা যায়, অনেক হোস্টিং কোম্পানি আনলিমিটেড ব্যান্ডউইথ ঠিকই প্রদান করে কিন্তু একই সাথে একই সময়ে ১০০ বা ২০০ ভিজিটর আসলেই সার্ভার ডাউন হয়ে যায়।
সুতরাং আমি আপনাদের বলবো, আনলিমিটেড ব্যান্ডউইথ এর মোহে না পড়ে আপনার ব্লগ বা ওয়েবসাইট এনালাইসিস করে এবং আনুমানিক ব্যান্ডউইথ ক্যালকুলেশন করে ব্যান্ডউইথ লিমিটেড হলেও ভালো কোন কোম্পানির থেকে হোস্টিং ক্রয় করুন।

=শেষ কথা=

আশা করি আজকের আর্টিকেলে ব্যান্ডউইথ কি এবং কিভাবে আপনার সাইটের জন্য ব্যান্ডউইথ ক্যালকুলেশন করবেন সেই বিষয়ে ধারনা দিতে পেরেছি।
আর্টিকেলটি ভালো লাগলে অনুগ্রহ করে আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করবেন এবং আপনার মূল্যবান মতামত জানাতে ভূলবেন না।

Related Posts

ব্যাকলিংক (Backlink‌) কি? ব্যাকলিংক তৈরি করার সহজ উপায়
এসইও (SEO)

ব্যাকলিংক (Backlink‌) কি? ব্যাকলিংক তৈরি করার সহজ উপায়

AdSense আসলে কি? Google আমাদেরকে কেন টাকা দিবে?
অনলাইন ইনকাম

AdSense আসলে কি? Google আমাদেরকে কেন টাকা দিবে?

Wix vs WordPress: এসইও – এর জন্য কোনটা ভাল?
ব্লগিং

Wix vs WordPress: এসইও – এর জন্য কোনটা ভাল?

WordPress vs blogger who is best[ ওয়াডপ্রেস vs ব্লগার কোনটা বেস্ট]
ব্লগিং

WordPress vs blogger who is best[ ওয়াডপ্রেস vs ব্লগার কোনটা বেস্ট]

ওয়েবসাইটে ভিজিটর না পাওয়ার কারন? How to get more visitors in your website.
ব্লগিং

ওয়েবসাইটে ভিজিটর না পাওয়ার কারন? How to get more visitors in your website.

SEO ফ্রেন্ডলি আর্টিকেল কিভাবে লিখবেন?[TOP-10 TIPS]
ব্লগিং

SEO ফ্রেন্ডলি আর্টিকেল কিভাবে লিখবেন?[TOP-10 TIPS]

Next Post
আজই শিখে ফেলুন সিভি রাইটিং [কমপ্লিট গাইডলাইন ]

আজই শিখে ফেলুন সিভি রাইটিং [কমপ্লিট গাইডলাইন ]

  • About
  • Advertise
  • Careers
  • Contact

© 2023 JNews - Premium WordPress news & magazine theme by Jegtheme.

No Result
View All Result
  • ডিজিটাল স্কিল
    • এসইও (SEO)
    • ওয়েব ডেভেলপমেন্ট
    • প্রোগ্রামিং
    • মাইক্রোসফট অফিস
      • মাইক্রোসফট এক্সেল
      • মাইক্রোসফট ওয়ার্ড
      • মাইক্রোসফট পাওয়ারপয়েন্ট
  • ফ্রি পেইড কোর্স
  • ফ্রি PDF বই
  • চাকরির বিজ্ঞপ্তি
    • প্রাইভেট চাকরি
    • সরকারী চাকরী
  • অনলাইন ইনকাম
  • আরও ক্যাটেগরি
    • ইউটিউব গাইড
    • টিপস & হ্যাকস
    • প্রযুক্তি কথা
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • ব্যবসা
    • ব্লগিং
    • লাইফস্টাইল
    • সোশ্যাল মিডিয়া

© 2023 JNews - Premium WordPress news & magazine theme by Jegtheme.